ঈদের চাদের ঘটনা
লেখক: মো: রবিউল ইসলাম
উনত্রিশে রমজান বেলা অপারাহ্ন আকাশ মেঘাছন্ন।ঈদের চাঁদ ওঠার ঘটনা নিয়া জিলান বাসির মদ্ধে মতবিরোধ দেখা দিল। কাহারো মতে চাঁদ দেখা গিয়েছে,আবার কাহারো মতে চাঁদ দেখা যায়নি।সুতরাং পরের দিন ঈদ করা চলবে কি না ইহা নিয়া মতবিরোধ দেখা দিল।সুথরাং পরদিন প্রতুষ্যেই লোকজন সাইয়্যেদ আবু সালেহ (রহ:) এর বাড়ী প্রঙ্গনে সমবেত হইয়া তাহাদের আগমনের কারন ব্যাক্ত করিলেন।উত্তরে উম্মে খায়ের ফাতিমা (রহ:) বল্লেন আমার শিশু সন্তানটি সকাল হ ইতে এখন পযন্ত দুগ্ধ পান করেনি।এতে মনে হচ্ছে গতকাল চন্দদয় হয়নি কারন এই শিশু রমজানের প্রথম হইতেই রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে দিনের বেলায় দুগ্ধপান বন্ধ রাখিয়াছে। তার উপস্থিত সকলকে বড়পিরের জন্মের সেই ঘটনা স্বরন করিয়া দিলেন।তারপর সেই লোকসকল বুঝিতে পারিল যে যদি ঈদের চাঁদ উঠতো তবে আবদুল কাদের জিলানী মাতৃদুগ্ধ পান করিতেন।যেহেতু তিনি আজও রোজা আছেন তবে ঈদের চাঁদ দেখা যায়নি।এবং সকলে যার যার বারি ফিরে গেলেন এবং রোজা ভঙ্গ করলেন না। আর সকলের বুঝতে বাকি রঈলোনা যে রোজা 30 টাই হবে এবং পরেরদিন সকলে মহানন্দে ঈদের নামায পরে হৈ হুল্লর করতে লাগলো....
পরবর্তি অর্ধায় :
অদৃশ্য শক্তির প্রভাব
0 মন্তব্যসমূহ